[বিউটি টিপস] রোদে পোড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে

প্রথমে আমার সালাম নেবেন । আশা করি ভালো
আছেন । কারণ .Com এর সাথে
থাকলে সবাই ভালো থাকে । আর আপনাদের
দোয়ায় আমি ও ভালো আছি । তাই আজ নিয়ে
এলাম আপনাদের জন্য আরেক টা নতুন টিপস ।আর
কথা বাড়াবো না কাজের কথায় আসি ।
মিথ্যে বলাটা অনেকের বদভ্যাস। কেউ কেউ
প্রয়োজনে
মিথ্যে কথা বললেও, অনেকেই আছে যারা
অপ্রয়োজনেই
মিথ্যের আশ্রয় নেয়। সেটা কখনো
নিজেকে জাহির করার
জন্য আবার কখনো অন্যকে বিব্রত করার জন্য।
তবে গবেষণা
বলছে প্রায় ৮০ শতাংশ মিথ্যেই কখনো টের
পাওয়া যায়
না।
বেশিরভাগ শিশুই দেখা যায় শাস্তি থেকে রেহাই
পেতে
অনেক সময় মিথ্যার আশ্রয় নেয়। সে বড়
হলেও সেই অভ্যাস
তার মধ্যে থেকেই যায়। সমস্যা এড়াতে মিথ্যার
আশ্রয়কেই
সে শ্রেয় মনে করে।
তবে মিথ্যে কথা ধরতে পারা কিন্তু খুব জটিল কিছু
নয়। শুধু
সেক্ষেত্রে কিছু সাইন ফলো করতে হবে।
★ আসুন জেনে নিই সেগুলো কি কি....
→ প্রথমে সাধারণ কিছু প্রশ্ন দিয়ে শুরু করুন।
এমন কিছু
প্রশ্ন যেগুলো মোটেও সত্য-মিথ্যার ধার
ধারে না। সেটা
হতে পারে আবহাওয়া, ছুটির দিনের পরিকল্পনা
ইত্যাদি।
তাহলে তার কথা বলার ধরণটা টের পাবেন। তার বডি
ল্যাঙ্গুয়েজ ও চোখের মুভমেন্ট টের
পাবেন। সত্য বলার
সময় তাদের চেহারা কেমন হয় সেটা দেথতে
পাবেন। ঠিকঠাক বুঝতে হলে কিন্তু যথেষ্ট
পরিমাণে প্রশ্ন করতে
হবে।
→ এরপর ‘নিরপেক্ষ’ অবস্থা থেকে মিথ্যে
জোনে আসুন।
শরীরি ভাষা কিন্তু আপনার বুঝতে হবে। সঙ্গে
মুখভঙ্গি,
চোখের নড়াচড়া ও বাক্য গঠনের দিকে খেয়াল
রাখুন।
মিথ্যে বলার সময় সবাই অচেতনভাবেই অনেক
প্রমাণ দিয়ে
থাকে। সেটাই আপনাকে আগের নিরপেক্ষ
প্রশ্নোত্তরের
ভিত্তিতে বুঝতে হবে।
→ শরীরি ভাষা বুঝুন। মিথ্যুকরা মিথ্যে বলার সময়
নিজেকে আরো ছোট ও কম দৃশ্যমান করে
তুলতে চায়। দেখবেন
সে হয়তো একটু বেশি নড়াচড়া করছে বা
হাতের আঙুল
লুকানোর চেষ্টা করছে। কাঁধ নড়ানোটাও
খেয়াল করতে
পারেন।
→ আরো ছোট ছোট মুখভঙ্গি বোঝার
চেষ্টা করুন। তবে কারো
কারো ক্ষেত্রে মিথ্যে বলার সময় চেহারায়
তেমন কোনো]
পরিবর্তন আসে না। তাদের হয় মুখটা হালকা
গোলাপী হয়ে
যায়, নাকের ছিদ্র খানিকটা প্রসারিত হয়ে যায়, কেউ
ঠোঁট কামড়ায় আবার কেউ খুব দ্রুত চোখের
পলক ফেলে।
মিথ্যে বলার কারণে মস্তিস্ককে যে বাড়তি কাজ
করতে হয় সেটাই প্রকাশ করে এসব।
→ কারো কারো মিথ্যে বলার সময় গলার স্বরে
খানিকটা
পরিবর্তন আসে। কথা বলার ধরণেও পরিবর্তন
আসে। কেউ
খুব দ্রুত কথা বলা শুরু করে আবার কেউ ধীর
হয়ে যায়। অথবা
খুব উঁচু বা নিচু স্বরে কথা বলে। সে যা বলছে
সেটার সঙ্গে
নিজেকে আরো বেশি সম্পৃক্ত রাখার জন্য
মস্তিস্ক আরো
বেশি কাজ করা শুরু করে বলেই এমনটা হয়।
→ মিথ্যে বলার সময় মানুষ নিজেকে সেই গল্প
থেকে
বিচ্ছিন্ন করতে চায়। দেখবেন মিথ্যে গল্পে
খুব কম ‘আমি’
শব্দটি শুনবেন। মানসিকভাবেই তারা এই মিথ্যে
থেকে
নিজেকে দূরে রাখতে চায়। সবই তো
জানলেন। এরপরও কি ঠিকঠাক মিথ্যে ধরতে
পারবেন?
সাইকোলজি টুডেতে প্রকাশিত খবরটিতে
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, একেক জনের
মিথ্যে বলার ধরণ
একেক রকমের। তাই সর্বজনস্বীকৃত
কোনো মিথ্যে
নির্ধারণী উপায় এখনও ঠিকঠাক জানা যায়নি।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.